ট্রাম্প হুমকি দিয়েছেন, ‘যদি যুদ্ধবিরতি চুক্তি না হয়, তাহলে আগামী ৫০ দিনের মধ্যে রাশিয়ার ওপর ১০০ শতাংশ সেকেন্ডারি ট্যারিফ আরোপ করা হবে। এই শুল্ক আরোপের জন্য কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ (হাউস) বা উচ্চকক্ষের (সিনেট) অনুমতির প্রয়োজন হবে না।’
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট নিরসনের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু কোনো ফল মিলছে না। তাই সম্প্রতি তিনি ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘সকালে খুব সুন্দর করে কথা বলেন...
এনএসপি বলছে, ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিকভাবে বহু প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদ হারিয়েছে, যা মূলত রাষ্ট্রীয় দখলের মাধ্যমে হয়েছে। ইউক্রেন আক্রমণের পর রাশিয়ায় ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে হাজারের বেশি পশ্চিমা প্রতিষ্ঠান, যার মধ্যে রয়েছে ম্যাকডোনাল্ডস, মার্সিডিজ বেঞ্জের মতো
তবে ট্রাম্পের ‘ইউটার্ন’ মস্কোকে অবাক করেনি। ২০২২ সালে ইউক্রেন আক্রমণের প্রতিবাদে পদত্যাগকারী সাবেক কূটনীতিক বরিস বন্ডারেভ বলেন, ‘ট্রাম্পকে রাশিয়া কখনো সিরিয়াস রাজনীতিক হিসেবে দেখেনি। সে নিজের সঙ্গেই বিরোধে লিপ্ত। তাই তারা ট্রাম্পকে বিরক্ত না করে কৌশলগত অগ্রগতি চালিয়ে যেতে চায়।’